NID কার্ড ভুল সংশোধনের নিয়ম এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে। বাড়িতে বসে অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন এর আবেদন করা যায় ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ডের কপি হাতে পেয়ে যাবেন।
বাড়িতে বসে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের নিয়ম ধাপে ধাপে এ আর্টিকেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে, কত টাকা লাগে এসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন ২০২৪
এন আই ডি কার্ড সংশোধন করার জন্য কতগুলো নির্দিষ্ট ধাপ পার হতে হয়। যেমন-
- রেজিস্ট্রেশন: services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে যান। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং জন্মতারিখ ব্যবহার করে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
- মোবাইল এবং ফেস ভেরিফিকেশন: আপনার মোবাইল নম্বর এবং ফেস ভেরিফিকেশন করুন।
- তথ্য সংশোধন: ড্যাশবোর্ডে গিয়ে প্রোফাইল এডিট অপশনটি ক্লিক করুন এবং সংশোধন করতে চাওয়া তথ্যগুলো পরিবর্তন করুন।
- ফি জমা: মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে নির্ধারিত ফি জমা দিন।
- ডকুমেন্ট আপলোড: সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট (যেমন, এসএসসি সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন ইত্যাদি) স্ক্যান করে আপলোড করুন।
- আবেদন জমা: সবকিছু ঠিক হলে আবেদন জমা দিন।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে
আপনার ভোটার আইডি কার্ডের কোন তথ্য সংশোধন করতে চান তার উপর নির্ভর করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হতে পারে:
- নাম সংশোধনে: জন্ম নিবন্ধন সনদ, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, পাসপোর্ট, এফিডেভিট, নাগরিক সনদ ইত্যাদি।
- জন্ম তারিখ সংশোধন: জন্ম নিবন্ধন সনদ, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, পাসপোর্ট ইত্যাদি।
- ঠিকানা সংশোধন: বিদ্যুৎ বিল, ইউটিলিটি বিল, ভাড়া চুক্তি ইত্যাদি।
- স্বামী/স্ত্রীর নাম সংশোধন: কাবিননামা, স্বামী/স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ড।
- রক্তের গ্রুপ যোগ বা পরিবর্তন: মেডিক্যাল ক্লিনিক থেকে রক্তের গ্রুপিং টেস্ট রিপোর্ট।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সর্বনিন্ম ২৩০টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৩৪৫টাকা ফি দিতে হয়।
- ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন: নাম, জন্ম তারিখ, পিতা/মাতার নাম ইত্যাদি তথ্য সংশোধনের জন্য সাধারণত ২৩০ টাকা ফি নির্ধারিত থাকে।
- অন্যান্য তথ্য সংশোধন: ঠিকানা, রক্তের গ্রুপ ইত্যাদি তথ্য সংশোধনের জন্য সাধারণত ১১৫ টাকা ফি নির্ধারিত থাকে।
- উভয় তথ্য সংশোধন: যদি আপনাকে ব্যক্তিগত তথ্যের পাশাপাশি অন্যান্য তথ্য সংশোধন করতে হয়, তাহলে ৩৭৫ টাকা ফি দিতে হবে।
- আইডি কার্ড রি ইস্যু: যদি আপনার আইডি কার্ড হারিয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় এবং নতুন কার্ড করতে চান, তাহলে সাধারণত ২৩০ টাকা ফি দিতে হবে। তবে দ্রুত নিতে চাইলে ৩৭৫ টাকা ফি দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি
সংশোধনের ধরন | সংশোধন ফি |
ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন | ২৩০ টাকা |
অন্যান্য তথ্য সংশোধন | ১১৫ টাকা |
উভয় তথ্য সংশোধন | ৩৭৫ টাকা |
আইডি কার্ড রি ইস্যু (Urgent) | |
আইডি কার্ড রি ইস্যু (Regular) | ২৩০ টাকা |
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন, ফেস ভেরিফিকেশন ও লগইন করে প্রোফাইল এডিট করে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে সংশোধনের আবেদন জমা দিতে হবে। নিচের ধাপগুলো পর্যায়ক্রমে অনুসরণ করে আবেদন করলে সহজেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন।
ধাপ ১:ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন
আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ লিখে এন্টার করুন। ওয়েবসাইটটিতে আপনি একটি রেজিস্ট্রেশন বাটন খুঁজে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন।
ধাপ ২:ভোটার আইডি তথ্য প্রদান
- NID নাম্বার: আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সঠিকভাবে লিখুন।
- জন্ম তারিখ: আপনার জন্ম তারিখ দিন।
- ঠিকানা: আপনার বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা সঠিকভাবে লিখুন।
ধাপ ৩:মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন
আপনার NID-কার্ড তৈরি করার সময় যে মোবাইল নাম্বার দেয়া ছিলো সে মোবাইল নাম্বারের প্রথম কয়েকটি সংখ্যা এবং শেষের তিনটি সংখ্যা দেখানো হবে। যদি এই নাম্বারটি আপনার কাছে থাকে, তাহলে আপনাকে “বার্তা পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার মোবাইলে একটি ৬ অঙ্কের ওটিপি পাঠানো হবে। আপনি যে ওটিপি পেয়েছেন সেটি ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট জায়গায় লিখুন এবং “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।
তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বার সফলভাবে ভেরিফাই হয়ে যাবে। মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন সম্পূর্ণ হলে আপনাকে ফেস ভেরিফিকেশন করতে হবে।
ধাপ ৪:ফেস ভেরিফিকেশন
- QR কোড স্ক্যান: NID Wallet অ্যাপটি আপনার মোবাইলে ইন্সটল করুন। ওয়েবসাইটে একটি QR কোড প্রদর্শিত হবে। আপনার মোবাইলে ইন্সটল করা NID Wallet অ্যাপটি খুলে এই QR কোডটি স্ক্যান করুন।
- ফেস স্ক্যান: QR কোড স্ক্যান করার পর, আপনার মুখের একটি ছবি তোলা হবে। এই সময় আপনাকে আপনার মুখ ডানে বামে নাড়াতে বলা হবে। এটি নিশ্চিত করার জন্য যে আপনি আসল ব্যক্তি।
- ভেরিফিকেশন: আপনার মুখের ছবি NID কার্ডের ছবির সাথে মিলিয়ে দেখা হবে। যদি মিল থাকে, তাহলে আপনার ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।
ধাপ ৫:পাসওয়ার্ড সেট করা
ফেস স্ক্যান শেষ হলে, আপনাকে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করতে বলা হবে। পাসওয়ার্ডটি নিশ্চিত করতে একই পাসওয়ার্ড দুইবার লিখে নিশ্চিত করুন। সবকিছু ঠিকঠাক হলে, সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৬: ভোটার আইডি তথ্য সংশোধন
আপনি এখন সফলভাবে আপনার এনআইডি ওয়েবসাইটে লগইন করে ফেলেছেন। হোম পেজ থেকে “প্রোফাইল” ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে আপনি আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেখতে পাবেন।
আপনি দেখবেন যে সংশোধনের জন্য তিনটি প্রধান ক্যাটাগরি রয়েছে:
- ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন: এই অংশে আপনি আপনার নাম, জন্ম তারিখ, পিতার নাম, মাতার নাম ইত্যাদি মৌলিক তথ্য সংশোধন করতে পারবেন।
- ঠিকানা পরিবর্তন/সংশোধন: আপনার বর্তমান বা স্থায়ী ঠিকানা যদি পরিবর্তিত হয়ে থাকে, তাহলে আপনি এখানে সেটি আপডেট করতে পারবেন।
- অন্যান্য তথ্য সংশোধন: এই ক্যাটাগরিতে আপনি আপনার রক্তের গ্রুপ, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি অন্যান্য তথ্য সংশোধন করতে পারবেন।
আপনি যে ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন করতে চান সে ক্যাটাগরি তে ক্লিক করে উপরের এডিট বাটনে ক্লিক করুন। যে তথ্য সংশোধন করতে চাচ্ছেন, সেটিতে ক্লিক করে সঠিক তথ্য লিখুন। তথ্য সংশোধন করার সময় আপনার প্রমাণপত্র বা কাগজপত্রের সাথে মিল রেখে তথ্য দিতে হবে।
সংশোধিত তথ্য পুনঃযাচাই
তথ্য সংশোধন করা হয়ে গেলে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যে তথ্যগুলো সংশোধন করেছেন সেগুলো পুনরায় দেখে সবকিছু ঠিক থাকলে পরবর্তী ধাপ এগিয়ে যেতে হবে।
ধাপ ৭: জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা
ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) সংশোধনের ফি বর্তমানে বিকাশ, রকেট এবং নগদ সহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতির মাধ্যমে সহজেই পরিশোধ করা যায়।
বিকাশে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি পরিশোধ
- আপনার মোবাইলে বিকাশ অ্যাপটি খুলুন।
- “পে বিল” অপশন সিলেক্ট করুন।
- “সরকারি ফি” অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- “NID Service” অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- আপনার NID নম্বর দিন।
- আপনার সংশোধনের ধরনের উপর ভিত্তি করে ফি পরিমাণ নির্বাচন করুন।
- আপনার বিকাশ পিন দিয়ে পেমেন্ট নিশ্চিত করুন।
ধাপ ৮: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড
আপনি যে তথ্য সংশোধন করতে চান, তার জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের স্পষ্ট স্ক্যান কপি এখানে আপলোড করুন।
ধাপ ৯: সংশোধিত আইডি কার্ড ডাউনলোড
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন সাবমিট হয়ে যাওয়ার পর আপনি চাইলে সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে রাখতে পারেন। আবেদন অনুমোদন হয়ে গেলে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে আপনার সংশোধিত আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে এই আবেদন ফরমটি প্রয়োজন হতে পারে।
সাধারণত ৩ সপ্তাহের মধ্যে আপনার আবেদন অনুমোদন হয়ে যায়। তবে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে অনুমোদন হতে পারে। আপনার আবেদন অনুমোদিত হলে আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নাম্বারে একটি এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। SMS পাওয়ার পর আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে আপনার সংশোধিত আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
আরো পড়ুন :বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন
আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা পরিবর্তন করতে চান তাহলে অনলাইনে আবেদন করার সুযোগ নেই। আপনাকে অবশ্যই নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে নিজে গিয়ে জমা দিতে হবে। এই ফরমটিকে সাধারণত ফরম-১৩ বলা হয়।
ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন করতে, আপনাকে ঠিকানা পরিবর্তনের কারণ উল্লেখ করতে হবে এবং এর সাথে প্রমাণ দেখাতে হবে।
আর ও জানুনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স ভুল সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে এনআইডি কার্ড সংশোধন ফরম
ভোটার এলাকা পরিবর্তন ফরম pdf
যদিও জাতীয় পরিচয়পত্রের অনেক তথ্য অনলাইনে পরিবর্তন করা যায়, তবে ভোটার এলাকা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে নিজে নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
সর্বপ্রথম আপনাকে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে “Migration Form-13” ডাউনলোড করে নিতে হবে।
ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করুন। এতে আপনার পুরানো এবং নতুন ঠিকানা, পরিবর্তনের কারণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য উল্লেখ করতে হবে। আপনার ঠিকানা পরিবর্তনের কারণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন- চাকরির বদলি হয়ে থাকলে জব পোস্টিং লেটার; বাসস্থান পরিবর্তন হয়ে থাকলে বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল বা অন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি সংগ্রহ করুন।
পূরণ করা ফরম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আপনার নতুন ঠিকানার নিকটস্থ নির্বাচন কমিশন অফিসে যান এবং আবেদন জমা দিন।
ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে
ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে তা নির্ভর করবে কার নাম পরিবর্তন করছেন সেটার উপর ।
ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে
ভোটার আইডি কার্ডে কোনো তথ্য সংশোধন করতে আপনাকে কিছুটা অপেক্ষা করতে হতে পারে। সংশোধনের ধরন অনুযায়ী এই সময়সীমা ৭ দিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত হতে পারে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সঠিক রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব। তাই কার্ডে কোনো ভুল লক্ষ্য করলে দেরি না করে সংশোধনের ব্যবস্থা নিন। আশা করি এই আর্টিকেল আপনার এনআইডি কার্ডের ভুল সংশোধন বিষয়ে অনেক সহায়তা করবে।
আর ও জানুনঃ
- ফোনের RAM বাড়ানোর উপায় ২০২৪
- আজকের সোনার দাম কত
- আজকের ডিমের পাইকারি বাজার দর
- আজকের মসলার বাজার দর
- আজকের পেঁয়াজের বাজার দর
- চিনির আজকের বাজার দর
- আজকের ডিমের পাইকারি বাজার দর
- আজকের তেলের বাজার দর
DISCLAIMER
এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে সংগ্রত করে সবার জানার জন্য শেয়ার করা হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল তথ্য দিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ এবং কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন profactsbd@gmail.com,ধন্যবাদ।
Facebook Group এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Facebook Page এ লাইক দিয়ে যুক্ত হন | Follow Us |
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
YouTube Channel এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Instagram এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন | Follow Us |
Threads চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |