ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করতে BRTA এর ওয়েবসাইটে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করার পর, প্রশিক্ষন নিয়ে ড্রাইভিং পরীক্ষাতে পাস করে, নির্ধারিত ফি দিয়ে ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড পাওয়া যায়।
অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ও কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন সকল তথ্য নিয়ে আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের ধাপ সমূহ
ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। এ ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ না করলে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার সম্ভাব নয়।
১.লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য প্রথমে brta website থেকে লার্নার লাইসেন্স পাওয়ার জন্য নির্ধারিত পরিমান ফি দিয়ে আবেদন করতে হয়।
২.লার্নার লাইসেন্স দিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ
অনলাইনে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পর ২/৩ মাস এই লাইসেন্স দিয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হয়। এরপর ড্রাইভিং দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা তথা ড্রাইভিং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাশ করতে হয়।
৩.ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে বিআরটিএ অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য দেওয়ার পর পরীক্ষা দিতে হয়।
ড্রাইভিংয়ে দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা দেওয়ার দুই দিন পর BRTA এর ওয়েবসাইটে log in করলে ড্যাশবোর্ডে ‘ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন’ মেনুতে ক্লিক করলে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ বা অনুত্তীর্ণ হওয়ার তথ্য দেখা যাবে। পরীক্ষায় পাশ করলে কৃতকার্য উল্লেখ করা থাকবে। এ ছাড়া মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার ফলাফল জানানো হবে ।
৪.স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ডের জন্য আবেদন
পরীক্ষায় পাশ করে পাশকৃত লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ডকুমেন্ট ও অন্যান্য ডকুমেন্ট আপলোড নির্ধারিত পরিমাণ ফি দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হয়।
৫.ই পেপার লাইসেন্স সংরক্ষণ
স্মার্ট কার্ড পাওয়ার আগ পর্যন্ত বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স হিসেবে এটি ব্যবহার করা যাবে।
৬. ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড প্রাপ্তি
ডাকযোগে ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ড লাইসেন্সধারীদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা
- মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে
- আবেদনকারীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণি পাস।
- অপেশাদারের জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর
- পেশাদার ড্রাইভিং এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর হতে হবে।
- লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের কাগজপত্র
১. আবেদনকারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি (সর্বোচ্চ ১৫০ কে.বি)
২. রেজিস্টার্ড ডাক্তারের কাছ থেকে মেডিকেল সনদপত্র
৩. এনআইডি কার্ডের স্ক্যান কপি
৪. আবেদনকারীর গ্যাস/বিদ্যুৎ/পানি যে কোন ১টি ( বর্তমান ঠিকানা এনআইডি থেকে ভিন্ন হলে, বর্তমান ঠিকানার ১টি ইউটিলিটি বিল)
৫. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র
উপরোক্ত ডকুমেন্ট গুলো সর্বোচ্চ ৬০০ কেবি এর বেশি হতে পারবে না।
লার্নার ড্রাইভিং আবেদনের নিয়ম
গাড়ি চালানোর প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময় লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে।
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য BRTA ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হয়। কিভাবে অনলাইনে আবেদন করবেন তা ধাপে ধাপে নিচে দেখানো হলো:
নিবন্ধন
প্রথমে BRTA এর ওয়েবসাইটের নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করার জন্য জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, জন্ম তারিখ এবং আপনার এনআইডি কার্ড দিয়ে যে মোবাইল নাম্বার নিবন্ধন করা রয়েছে সে মোবাইল নম্বর এর প্রয়োজন হবে।
এরপর আপনার প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন SMS এ ওটিপি নাম্বার আসবে সেটা ওয়েবসাইটে দিতে হবে।
প্রোফাইল আপডেট
এরপর ওয়েবসাইটের বামদিকের সর্ব উপরের অপশনটি অর্থাৎ প্রোফাইল অপশনটিতে ক্লিক করে প্রোফাইলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলো দিয়ে আপডেট করে দিন।
আবেদন শুরু
প্রোফাইল আপডেট করা হয়ে গেলে আবার ওয়েবসাইটের বাম দিকের মেনু বারে অনেকগুলো অপশন লক্ষ করবেন।
- এখান থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স নামক অপশনটিতে ক্লিক করুন।
- অপশনটিতে ক্লিক করার পর আবার অনেকগুলো অপশন চলে আসবে এখান থেকে ‘ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন’ অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
- এবার যে নতুন পেজটি আসবে, তাতে আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা দেখানো হবে। ‘এখানে ক্লিক করুন’ লিঙ্কটি থেকে মেডিকেল সার্টিফিকেট ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
নোট: এই ফর্ম ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট করে নিয়ে রেজিস্টার্ড ডাক্তার বা মেডিকেল অফিসারের কাছ থেকে মেডিকেল সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে।
মেডিকেল সার্টিফিকেটের স্ক্যান কপি কম্পিউটারে আপলোড করার পর আবেদন শুরু করতে হবে। তাই যদি এটি না থাকে তাহলে তা আগে করে নিন।
- আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র আগে থেকে কম্পিউটারে আপলোড করা থাকলে ‘আমি সম্মত’ বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান
ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির জন্য অনেকগুলো তথ্য প্রয়োজন। তাই পাঁচটি ধাপে আপনাকে সকল তথ্য পূরণ করতে হবে ধাপ গুলো হল
- জাতীয় পরিচয়পত্র এর তথ্য
- ড্রাইভিং লাইসেন্স এর তথ্য
- আবেদনকারীর প্রাথমিক তথ্য
- ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য
- সংযুক্তি এবং কার্ড বিতরণ তথ্য
৫ নম্বর ধাপে আপনাকে কতগুলো ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো আগে থেকে কম্পিউটারে স্ক্যান করে রেখে দিবেন।
ডকুমেন্ট আপলোড করা হয়ে গেলে ফি জমা করতে হবে। কিন্তু যদি মনে হয় আপনি কোন তথ্য ভুল করেছেন তাহলে তথ্য পরিবর্তন অপশনটিতে ক্লিক করে তথ্য পরিবর্তন করে দিতে হবে।
ফি জমা অংশটিতে ক্লিক করার পর আপনার মোট ফি এর পরিমাণ দেখাবে। এরপর নিচে ফি জমা দিন অপশন দেখতে পারবেন সেখানে ক্লিক করুন।
এর পরবর্তীতে আপনি যে নাম্বার দিয়ে টাকা দিতে চান সে নাম্বারটা দিয়ে দিন এবং বিকাশ অথবা নগদ মধ্যে যেটির মাধ্যমে আপনি টাকা পাঠাতে চান তা সিলেক্ট করুন এবং পেমেন্ট শর্তাবলীর পাশের বক্সটিতে টিক মার্ক দিন। নিশ্চিত করুন বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার বিকাশ পিন দিয়ে অন্যান্য পেমেন্টের মতো এ পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
আরো পড়ুন :বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অতিরিক্ত ডকুমেন্ট লাগবে তা হল-
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাসের প্রমাণপত্র
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীদেরকে অবশ্যই ডোপ টেস্ট রিপোর্ট স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।
- লার্নার ড্রাইভিং এর জন্য আবেদন করার সময় যদি কোন কাগজপত্র আপলোড করা না হয়ে থাকে। অথবা ভালোভাবে আপলোড করা না থাকে তাহলে পুনরায় ভালোভাবে আপলোড করতে হবে।
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন
- ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ডের আবেদন করার জন্য BRTA এর ওয়েবসাইটে গিয়ে Log in করে কৃতকার্য হওয়া লার্নারটি প্রিন্ট করে নিতে হবে।
- এরপর দেখুন ও পরবর্তী ধাপ অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
- পাশ লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স আপলোড করতে হবে।
- নির্ধারিত পরিমান ফি দিয়ে কিছুদিন অপেক্ষা করলে অনলাইনে ই পেপার ডাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করা যাবে। যেটির মূল ড্রাইভিং লাইসেন্স না আসা পর্যন্ত অস্থায়ী ভাবে ব্যবহার করা যাবে।
ফি পরিশোধ
যেহেতু ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ডের জন্য বেশি পরিমাণে টাকা দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে মোবাইলে এর মাধ্যমে টাকা দেয়ার পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার সুযোগ থাকে। তবে বিকাশ বা নগদ এর মাধ্যমে টাকা দেওয়ার পদ্ধতি অনেক সহজ।
অনলাইনে ফি জমা দিতে ‘অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফি জমা‘ বাটনে ক্লিক করতে হবে। অনলাইন পেমেন্ট পেজে ‘পে নাউ’ বাটনে ক্লিক করে ফি পরিশোধ করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করা সম্পন্ন হলে এবং বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত হলে কিছুদিন পর BRTA ওয়েবসাইটে আবেদনকারী log in করে ড্যাশবোর্ডে অটো জেনারেটেড স্লিপ (Temporary authorization) প্রিন্ট করার অপশন দেখতে পাবেন।
এটি ডাউনলোড এবং প্রিন্ট করে নিতে হবে। স্মার্ট কার্ড পাওয়ার আগ পর্যন্ত বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স হিসেবে এটি ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়াও লাইসেন্স এর সর্বশেষ অবস্থা ড্যাশবোর্ড থেকে দেখা যাবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড প্রাপ্তি
মূলত স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো চূড়ান্ত ড্রাইভিং লাইসেন্স। ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্মার্ট কার্ড প্রস্তুত হয়ে গেলে ড্যাশবোর্ডে তা উল্লেখ করা হবে এবং আবেদনের সময় উল্লেখিত ঠিকানায় ডাকযোগে স্মার্ট কার্ডটি পাঠানো হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রয়োজনীয় ফি
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য মূলত দুই ধাপে ফি দিতে হয়। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি ক্ষেত্রে সকল খরচ হিসাব করে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার টাকা থেকে ৬ হাজার টাকার মত প্রয়োজন হয়।
- প্রথমে লার্নার লাইসেন্স তৈরির জন্য ফি দিতে হয়।
- এরপর পরীক্ষায় পাশ করলে স্মার্ট কার্ড তৈরির জন্য ফি দিতে হয়।
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফি
শিক্ষানবিশ অর্থাৎ লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে BRTA ওয়েবসাইটে আবেদন শেষে ফি জমা দিতে হয়
- একটি মোটরযানের জন্য ফি ৫১৮ টাকা, আর ২টি মোটরযানের জন্য ফি ৭৪৮ টাকা।
স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড ফি
ড্রাইভিং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীকে ড্রাইভিং স্মার্ট কার্ডের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিতে হয়।
- ১০ বছর মেয়াদি অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ৪ হাজার ৫৫৭ টাকা।
- ৫ বছর মেয়াদের পেশাদার লাইসেন্সের জন্য ২ হাজার ৮৩২ টাকা।
ডাক বিভাগের মাধ্যমে ড্রাইভিং লাইসেন্স বিতরণ করা হবে। তাই ফি’র সাথে অতিরিক্ত ৬০ টাকা দিতে হবে।
আর ও জানুনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স ভুল সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
মোবাইলের মেসেজ অপশনে বড় হাতের অক্ষরে (DL) লিখে স্পেস দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর লিখে 26969 অথবা 01552146222 নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফরম
https://brta.gov.bd/site/forms/8731c96e-524e-4e54-ad53-3f0b4990d5f6/-
শেষ কথা
BRTA স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সময় প্রতিটি তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। কোনো ভুয়া তথ্য দেওয়া হলে লার্নার এবং স্মার্ট কার্ড উভয় ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন বাতিল করা হবে। দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা পাস করেছেন কিনা তা জানতে হবে। এই পরীক্ষায় পাশ করলে শুধুমাত্র স্মার্ট কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর পাশ না করতে পারলে পুনরায় পরীক্ষা দিতে হবে।
আশা করি আর্টিকেলটি ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা দিতে পেরেছে।
আর ও জানুনঃ
- ফোনের RAM বাড়ানোর উপায় ২০২৪
- আজকের সোনার দাম কত
- আজকের ডিমের পাইকারি বাজার দর
- আজকের মসলার বাজার দর
- আজকের পেঁয়াজের বাজার দর
- চিনির আজকের বাজার দর
- আজকের ডিমের পাইকারি বাজার দর
- আজকের তেলের বাজার দর
DISCLAIMER
এই ব্লগ পোস্ট আর্টিকেল এবং আমাদের স্যোসাল মিডিয়া একাউন্ট এর তথ্য সম্পূর্ন নিরাপদ, যাচাই করা, বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে সংগ্রত করে সবার জানার জন্য শেয়ার করা হয়েছে। আমরা বন্ধ পরিকর আপনাদের কে নির্ভুল তথ্য দিতে, তারপর ও যদি আপনাদের কোন অভিযোগ এবং কোন বেপার জানার থাকে আমাদের কে মেইল করুন profactsbd@gmail.com,ধন্যবাদ।
Facebook Group এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Facebook Page এ লাইক দিয়ে যুক্ত হন | Follow Us |
Twitter এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
WhatsApp চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Telegram চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
YouTube Channel এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Quora তে আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Pinterest এ আমাদের কে ফলো করুন- | Follow Us |
Instagram এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
Web Stories এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন | Follow Us |
Threads চ্যানেল এ আমাদের কে ফলো করুন | Follow Us |
আমি নূরে জান্নাত, লিখা লিখির মাধ্যমে তথ্য শেয়ার করতে পছন্দ করি, এই ব্লগে আমি নিয়মিত বিভিন্ন ট্রেন্ডিং বেপার গুলা চাইব আপনাদের জানাতে । আশা করি আপনারা উপভোগ করবেন ও কাজে আসবে, আমার শেয়ার করা তথ্য আপনাদের কাজে আসলে আমি সার্থকতা পাব, ধন্যবাদ সবাই কে ।